জাহাঙ্গীর আলম (বাদশা) কে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় যোগীপাড়া ইউনিয়নের মানুষ |

মোঃ রেজাউল করিম বাগমারা রিপোর্টার

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হিসেবে জাহাঙ্গীর আলম বাদশা কে দেখতে চায় বাগমারা উপজেলার ১৫নং যোগীপাড়া ইউনিয়নবাসী।

জাহাঙ্গীর আলম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুুুুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আ,লীগের অন্যতম সদস্য । দীর্ঘদিন ধরে নেতা হিসেবে দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখে আ’লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বাগমারা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি রাজশাহী-৪ বাগমারা আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক এমপি এর আনুগত্যতা পোষণ করে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। বিগত দিন রাজনীতি করে কিছু পাননি, সেহেতু সামনে একটি সুযোগ রয়েছে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হওয়ার, সে হিসেবে তাকে চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে দাবী তুলেছেন আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীরা।

যোগীপাড়া ইউনিয়নের একতারা বাজার ও নখোপাড়া বাজার, ভটখালী বাজার ও ওয়ার্ড পর্যায়ের বেশ কিছু নেতা কর্মীর সাথে আলাপকালে জানা যায়, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা জাহাঙ্গীর আলম (বাদশা) বিগত দিনে শুধু দলে শ্রম দিয়েই গেছেন। যে কোন প্রয়োজনে তাকে পাশে পেয়েছেন নেতাকর্মীরা। তাই ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জাহাঙ্গীর ভাইকে মনোনয়ন দিতে হবে। তিনি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের দুঃখ কষ্ট বুঝেন। চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে ইউনিয়ন ওয়ার্ড নেতাকর্মীদের আরো বেশি মূল্যায়ন করবেন।

১৫নং যোগীপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা আ,লীগের অন্যতম সদস্য জাহাঙ্গীর আলম বাদশা একজন ত্যাগী নেতা। সুখে-দুঃখে সবার আগে আমরা ইউনিয়নবাসী তথা আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীরা বাদশা কে কাছে পাই। তাই তাকে ত্যাগী ও পরিশ্রমী নেতা হিসেবে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই।
তিনি অনেক শ্রম দিয়ে ইউনিয়নে আওয়ামী লীগকে ধরে রেখেছেন। এত শ্রম দেওয়ার পরও তিনি উল্লেখ যোগ্য কিছু হতে পারেননি।

আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা তাকে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে বাদশা ভাইকে দেখতে চাই। আমাদের দাবী তার বিগত দিনের কার্যক্রম বিবেচনা করে দল তাকে মনোনয়ন দিবে। আমরাও তাকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করতে পারবো বলে আমি বিশ্বাস করি।

যোগীপাড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ম- সাধারন সম্পাদক ও উপজেলা আ,লীগের অন্যতম সদস্য জাহাঙ্গীর আলম বাদশা বলেন, ইউনিয়নের প্রতিটি গ্রাম, ওয়ার্ড পর্যায়ের দলীয় কার্যক্রমকে প্রসারিত করতে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি। এ জনপদের প্রতিটি মানুষের সাথে রয়েছে আমার সর্ম্পক। মানুষের সুখে-দুখে পাশে থাকতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। আমি দীর্ঘদিন ধরে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করেছি। তাই প্রার্থী হিসেবে সকলের দোয়া ও সমর্থন চাইা